কোন বিষয়ে পড়লে ভালো চাকরি পাওয়া যাবে

Similar Posts

  • স্থায়ী অস্থায়ী সরকারি চাকরি

    পড়ালেখা শেষ হওয়ার আগেই আমাদের মধ্যে একটা কে কোন পেশাতে ঢুকবে তা নিয়ে নিরব প্রতিযোগিতা চলে। বলা বাহুল্য, অধিকাংশ চাকরির প্রতি ঝুকে। আর আমাদের দেশে চাকরি মানেই সরকারি চাকরি। অধিকাংশ অভিভাবকরা প্রাইভেট চাকরি কে চাকরিই মনে করতে চান না। যদিও প্রাইভেট চাকরির বেতন ভাতা সরকারি চাকরির চেয়ে অনেক বেশি। আমাদের আজকের আলোচনা মূলত সরকারি চাকরি…

  • বিসিএস ক্যাডার চয়েস কিভাবে দিব

    বাংলাদেশের অধিকাংশ চাকরি প্রার্থীর স্বপ্নের চাকরি হল বিসিএস! স্বপ্নের চাকরি কেনই বা হবে না? আর্থিক নিরাপত্তা, সামাজিক মর্যাদা ও সম্মান, জনগনের সাথে নিবিড়ভাবে কাজ করার সু্যোগ এই বিসিএস ছাড়া আর অন্য কোন চাকরিতে এত বেশি নেই। সেই সাথে অবসর জীবনের আর্থিক নিরাপত্তা তো আছেই। কেউ প্রশাসন ক্যাডারে তো কেউ পুলিশ ক্যাডারে যেতে চান। অনেকেই আছেন…

  • ডিজিটাল মিটারের ডিমান্ড চার্জ কি এবং কেন

    কারেন্ট বিল নিয়ে অভিযোগের শেষ নেই। সাম্প্রতিক সময়ে বিলের যে বিষয়টা নিয়ে সবাই প্রশ্ন করেছেন সেটা হল- ডিমান্ড চার্জ। এইটা আবার কোন চার্জ? এমনিতেই ভ্যাট-ট্যাক্স দিয়ে টাকা কেটেকুটে খেয়ে ফেলে তার উপর এই ডিমান্ড চার্জ কাটে। এই আর্টিকেলে ডিমান্ড চার্জ সাথে ডিজিটাল মিটারের কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করব। ধরেন আপনার বাড়িতে গরমের দুই মাস বাদে…

  • কীভাবে পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়া যায়

    আপনার পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়া নিয়ে সমস্যা হচ্ছে? কার হয় না বলুন? এটি কম বেশি সবারই হয়, এমনকি ক্লাসের সেরা ছাত্রদের ক্ষেত্রেও ঘটে। আপনার পড়াশোনায় মনোনিবেশ করার জন্য আপনাকে কেবল হয়তো পড়াশোনার স্টাইলে একটু চেঞ্জ আনতে হবে, বাইরের ঝামেলা মুক্ত একটি নিরিবিলি জায়গায় পড়তে হবে। হয়তো একটি নতুন টেকনিক চেষ্টা করতে হবে, বা নতুন কোন পরিকল্পনা…

  • অনার্স সাবজেক্ট কি কি?

    এই এস সি পরীক্ষার‍ পরে ভর্তি পরীক্ষার্থীরা প্রায়ই একটা সমস্যায় পরে- অনার্স সাবজেক্ট কি কি? যেহেতু কলেজের সিলেবাস আর বিশ্ববিদ্যালয়ের সিলেবাসে অনেক পার্থক্য থাকে ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ে এমন অনেক ভালো ভালো সাবজেক্ট থাকে যেগুলোর সম্পর্কে স্টুডেন্টরা জানেই না। নিচে জাহাঙ্গীরনগর, ঢাকা, জগন্নাথ, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবজেক্ট গুলো দিয়েছি। এর বাইরেও আরো অনেক বিশ্ববিদ্যালয় আছে।…

  • বিসিএস ক্যাডার কি?

    বাংলাদেশের সরকারি চাকরি দুই ধরনের- ১. সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের চাকরি। এদের চাকরি নিয়ন্ত্রিত হয় সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ দ্বারা। ২. বিভিন্ন স্বায়ত্তশাসিত সরকারি দপ্তরের চাকরি। যেমন- আনবিক শক্তি কমিশন, বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়, বেসিক ব্যাংক (এক মাত্র সরকারি মালিকানাধীন ব্যাংক) ইত্যাদি। এদের চাকরি নিয়ন্ত্রিত হয় নিজেস্ব নীতিমালা দ্বারা। যদিও এদের বেতন সরকারের রাজস্ব খাত…

24 Comments

  1. অনু-জীববিদ্যা বিষয় নিয়ে পড়লে কি হবে??

  2. মোহাম্মদ ইব্রাহিম আজম says:

    ১.জেনেটিক ইন্জিনিয়ারিং এর জব সেক্টর বাংলাদেশে কেমন?
    ২.রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের এগ্রোনোমি এন্ড এগ্রিকালচার এক্সটেনশন বিভাগ,ক্রভ সায়েন্স এন্ড টেকনোলজি,ফিশারিজ,ভেটেরিনারি এন্ড এনিমেল সাইন্স সাবজেক্টগুলো এবং অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের এই সাবজেক্টগুলোর জব ফিল্ডে চাহিদা এবং সেলারি কেমন?
    ৩.খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়,বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়,জগ্ননাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসি সাবজেক্ট এর ডিমান্ড কেমন?
    ৪.জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োকেমিস্ট্রি, জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং ও মাইক্রোবায়োলজি সাবজেক্ট এর ডিমান্ড কেমন?

    1. ১. জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর সরাসরি জব বাংলাদেশে কম। আইসিডিডিআরবিতে কিছু জব আছে। জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর বেশিরভার স্টুডেন্ট দেশের বাইরে চলে যায়। দেশের বাইরে চাহিদা অনেক।
      ২. ভেটেরিনারি আর ফিশারিজের চাহিদা বেশ ভালো। বিশেষ করে ভেটেরেনারি তো প্রচুর চাহিদা। আপনি চাকরি না করেও শুধুমাত্র প্রাইভেট প্র্যাকটিস করেই অনেক আয় করতে পারবেন। এগ্রিকালচার ডিপার্টমেন্টের সরকারি চাকরিই প্রচুর। তাদের বিসিএস ক্যাডার পোস্ট আছে আর সব সার্কুলারেই অনেক পোস্ট থাকে। বেশরকারি চাকরিও অনেক। স্যালারি ২৫ হাজার থেকে সাধারনত শুরু হয়।
      ৩. ফার্মেসির ডিমান্ড সব সময় ছিল, আছে, থাকবে। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসি ডিপার্টমেন্ট বাংলাদেশের অন্যতম ফার্মেসি ডিপার্টমেন্ট তাদের ক্যান্ডিডেট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বা জগ্ননাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের চেয়ে প্রায়োরিটি পাবে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিশ্ববিদ্যালয়টি নতুন হওয়ায় তাদের ক্যান্ডিডেট নিয়ে একটু সংশয় হয় তো কাজ করবে। কিন্তু চাকরির অভাব কখনোই হবে না।
      ৪. জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর চাকরি বাংলাদেশে কম। বায়োকেমিস্ট্রি ও মাইক্রোবায়োলজি সাবজেক্ট এর ডিমান্ড ফার্মাসিউটিক্যালস কোম্পানিতে অনেক। আর ঢাকার বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে জগন্নাথে এখন সব মেধাবীরাই ভর্তি হতে চায়। ফলে জগন্নাথের চাহিদা ঢাকা বা জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মতই হচ্ছে।

  3. Churmar Khan says:

    ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং অথবা ফুড টেকনোলজি অথবা ফুড সেফটির ক্যারিয়ার কেমন??

    1. বাংলাদেশের পরিচিত যত গুলো কোম্পানি আছে তারা প্রায় সবাই বিভিন্ন ফুড আইটেম বাজারে আনছে। তাদের লোকবল প্রয়োজন। ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং অথবা ফুড টেকনোলজি চাহিদা ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে। অর্থাৎ জব সেক্টর তৈরি হয়েছে। কাজেই ভবিষ্যত ভালো। ফুড সেফটির বিষয়টি নিয়ে ইদানিং সবাই সচেতন। কিন্তু কোম্পানি গুলো সেফটি বিষয়ে ততটা গুরুত্ব দেয় না। কাজেই লোক নিয়োগ দিতে গড়িমসি করে। সরকারের নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ অফিসে ফুড সেফটি বিষয়ক পদ থাকলেও সেগুলো নির্দিষ্ট কিছু পদ। ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং অথবা ফুড টেকনোলজির মত ক্যারিয়ার ফুড সেফটির হবে না।

  4. ভাইয়া,বায়োকেমিস্ট্রি নিয়ে পড়তে ইচ্ছুক।
    মেয়ে হিসেবে এই সাবজেক্টে পড়ে ঠিক কী কী সরকারি চাকরি পাব তা জানতে চাই।

    1. বায়োকেমিস্ট্রির সরকারি চাকরির পোস্ট আছে- বিসিএসআইআর, এটমিক এনার্জি কমিশন এ। এই দুই প্রতিষ্ঠানেই সব চেয়ে বেশি পদের সার্কুলার হয়। কিন্তু এই দুই প্রতিষ্ঠানে রেজাল্ট বেশ গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা রাখে।
      বিসিএস এডুকেশন ক্যাডারে রসায়নের লেকচারার হিসেবে মোট পদের ৩০% বায়োকেমিস্ট্রির স্টুডেন্টদের নেয়া হয়। এ ছাড়াও নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ, বিএসটিআই এ কিছু সার্কুলার হয়।

      বায়োকেমিস্ট্রির বেশিরভাগ স্টুডেন্ট দেশের বাইরে চলে যায়, বাইরে এদের চাহিদা প্রচুর।

      আমি নিজে কেমিস্ট্রির স্টুডেন্ট, যদি দেশেই থাকার ইচ্ছা থাকে তাহলে বলব কেমিস্ট্রি বা বায়োকেমিস্ট্রি এভয়েড করতে। অনার্স মাস্টার্সে প্রচুর পরিশ্রম করতে হয় (থিওরি আর প্র্যাক্টিক্যাল দুইটাই) সে তুলনায় রিটার্ন কম। আর মেয়েদের জন্য কেমিস্ট্রি বা বায়োকেমিস্ট্রির প্রাইভেট জব একেবারেই সুইটেবল না (আমি স্কয়ার ফার্মায় ৯ বছর চাকরি করেছি, আমার বউ এস কে এফ ফার্মাতে ৩ বছর ছিল, বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে বলছি।) বায়োকেমিস্ট্রি পড়লে ডায়াগনস্টিক সেন্টার গুলোতে জব হয় কিন্তু বেতন একেবারেই ফালতু।

      যদি অন্য সাব্জেক্টে চান্স না পান তাহলে বায়োকেমিস্ট্রি পড়তে পারেন কিন্তু পছন্দ করে পড়া মনে হয় না ভালো কোন সিদ্ধান্ত যদি না বাইরে পিএইচডি করতে যাওয়ার ইচ্ছা থাকে।

      আপনাকে ধন্যবাদ।

  5. স্যার, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে রসায়ন পড়লে কি বেসরকারি চাকরি ( ফার্মাসিউটিক্যালস, গার্মেন্টস ) পাইতে কি কোনো সমস্যা হয়?? বলতে চাচ্ছিলাম যে জাতীয় থেকে পড়া জন্য কি তারা অন্যদের থেকে কম গুরুত্ব পায় সেখানে?

    ২. জাতীয়তে রসায়ন না পড়ে বেসরকারিতে আইন পড়া কতটা যুক্তি সম্পন্ন হবে, স্যার??

    1. আমাকে স্যার বলার প্রয়োজন নেই।
      ১. প্রথম দিকের ফার্মাসিউটিক্যালস গুলো জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চেয়ে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টুডেন্টদের প্রায়োরিটি বেশী দেয়। তবে চাকরি পেতে সমস্যা হয় না।
      তবে মধ্যম মানের কোম্পানি গুলো সমস্যা করে না। যেমন- স্কয়ার ফার্মাতে পাবলিক আর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য আলাদা আলাদা সার্কুলার হয়। বেতন ভিন্ন হয়।
      ২. যদি সামর্থ্য থাকে তাহলে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ফার্মেসি/ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ুন যেহেতু আপনি বিজ্ঞান বিভাগের। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া মানেই পিছিয়ে যাওয়া।
      ৩. আইন বিষয়টি আপনার মেধার উপর নির্ভর করবে। ডাক্তারদের মতই। শুধুমাত্র পাশ করলেন আর ভালো ইনকাম করতে শুরু করলেন এমন না। ভালো ডাক্তারি করা চাই। তেমনি
      ভালো আইনজীবীও হতে হবে।

  6. আসসালামু আলাইকুম, ভাইয়া।
    ১. ভাইয়া ইংরেজি বিষয়ে যেকোনো বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়লে ঠিক কি কি ধরনের চাকরি পাওয়া যাইতে পারে? ( আমি বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র, ফার্মেসী/ EEE পড়ার মতো তেমন অবস্থা নেই)
    ২. আমি যেহেতু বিজ্ঞানের ছাত্র তাই বিবিএ নিয়ে তেমন ধারণা নেই?? ইংরেজি বা বিবিএ কোন বিষয়টা ভালো হবে বর্তমান চাকরির বাজারে??

    1. ইংরেজি না পড়ে বিবিএ পড়ুন। ভালো একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়বেন। ইংরেজির জন্য স্পেসিফিক কোন জব নেই (শিক্ষকতা ছাড়া)। বিবিএর জন্য জব অনেক।

      1. আসসালামু আলাইকুম ভাইয়া, ১. ঢাকার দিকে গিয়ে এখন প্রাইভেটে পড়া সম্ভব না। সেজন্য, Bangladesh Army University of Engineering and Technology (BAUET) এ বিবিএ পড়লে কেমন হবে?
        ২. ভাইয়া, শুনেছি বিবিএ পড়লে ইন্টার্নশিপ করা লাগে কিছু মাস। সেক্ষেত্রে সরকারি ব্যাংকে কি ইন্টার্নশিপ করা যায়? আর ইন্টার্নশিপ না করলে কি কোনো সমস্যা হয়?
        ৩. সর্বশেষ বিষয় হলো ভাইয়া, বিবিএ করার পর অনেকেই উচ্চতর ডিগ্রি CA করে। এখন বাংলাদেশে কি সকল সরকারি – বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় উল্লেখ করে আমি যেইটাতে পড়তে আগ্রহী সেইটা থেকেও এই CA করা সম্ভব?

        1. ১. BAUET ও অনেকটা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের মতই। সেখানেও পড়ার খরচ বেশি। খোজ নিয়ে দেখবেন। তবে প্রতিষ্ঠান ভালো।
          ২. ইন্টার্নিশিপ করতেই হবে। এটা ডিগ্রির একটা অংশ। সরকারি ব্যাংকে করা যাবে না এমন কোন নির্দেশনা নেই। তবে সরকারি প্রতিষ্ঠান গুলো ইন্টার্নশিপ করাতে চায় না।
          ৩. আপনি HSC পাশ করেও সিএ করতে পারবেন। সিএ অন্যান্য সাধারণ ডিগ্রির মত না। এটা কোন ইউনিভার্সিটি থেকে দেয় না। সিএ পড়তে চাইলে আপনাকে আইসিএবি তে (ইন্সটিটিউট অব চার্টার্ড একাউন্টেন্ট বাংলাদেশ) আবেদন করতে হবে। সিএ শেষ করতে কম বেশি ৫ বছর লাগে। তবে শেষ করতে পারলে ভবিষ্যৎ খুবই ভালো।

  7. জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন সাব্জেক ভালো হবে। বিজ্ঞান বিভাগ। গণিত / পরিসংখ্যান, রসায়ন ( একটু কম পারি) , বা বিভাগ পরিবর্তন করে অর্থনীতি বা কমার্স এর সাব্জেক নেওয়া ঠিক হবে কি?

    1. জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে লাইফ নস্ট করে কি লাভ? রসায়নের চাকরি আছে। অন্যান্য গুলোর তেমন নেই।
      বিভাগ পরিবর্তন করলে সহজ কোন বিষয় নিন। অর্থনীতি নিলে গনিত করতে হবে। কমার্সে গেলে একাউন্টিং নিবেন।

  8. Abida Sadia says:

    ভাইয়া রাবি তে সাবজেক্টচয়েসএর বেলায় এগ্রিকালচার এবং ভেটেরিনারি এরমাঝে কোনটা কে আগে দিব?? একজন মেয়ে হিসেবে৷ কোনটা আমার জন্য সুবিধা হবে??

    1. দুইটাই সুবিধাজনক। ভেটেরিনারির প্রাইভেট প্র‍্যাকটিসের সুবিধা আছে। চাকরির স্কোপ ও বেশি। আমাদের ধারণা ভেট মানেই গরু ছাগলের চিকিৎসা করা। অথচ পোষা পাখি কিংবা কবুতরের চিকিৎসক পাওয়া যায় না। আর পোষা পাখি বা কবুতর যারা পালে তারা তাদের পাখির চিকিৎসার জন্য আপনাকে গাড়িতে করে নিয়ে যাবে।
      আপনি ভেটেরিনারি ফার্স্ট চয়েস দিবেন।

  9. অবশ্যই ফিজিওথেরাপি। ফিজিওথেরাপিস্টদের চাহিদা সম্পর্কে আপনার কোন ধারণাই নেই। যত দিন স্ট্রোক রোগী থাকবে ততদিন ফিজিওথেরাপি লাগবেই। অন্যান্য অসুখের কথা বাদই দিলাম না হয়।

  10. হুমাইরা says:

    ভাইয়া, আমার ফ্যামিলি কোনো ভাবেই দিবে না বেসরকারি কোথাও পড়তে।আমি সাত কলেজে মনোবিজ্ঞান বিভাগে চান্স পেয়েছি।পড়ার ইচ্ছে না থাকলেও কোনো ওয়ে আমার জন্য খোলা নাই।একটু বলবেন এইখানে এই কম ডিমান্ডেবল সাব পড়ে কি হনে আমার?

    1. খুব একটা লাভ নেই। যে কোন একটা ভালো প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া ভালো। ঐ সাত কলেজে পড়ে খুব একটা ভালো করতে পারবেন এমন না। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত হলেও আদতে ওদের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মতই বিবেচনা করা হয়।

  11. Ananna Akter Mitu says:

    ভাইয়া ম্যানেজম্যান্ট নিয়ে পড়লে ভালো হবে নাকি রাষ্ট্রবিজ্ঞান নিয়ে?কোনটায় সিজিপিএ ভালো উঠানো সম্ভব?
    এ দুটোয় কোনটার চাহিদা কেমন?
    কোনটা তুলনামূলক সহজ হবে এন্ড বেসিক পড়ে ভালো রেজাল্ট করা সম্ভব?
    প্লিসস রিপ্লাই দিয়েন🙂

    1. বেসিক পড়ে ভালো রেজাল্ট কোন সাবজেক্টেই করা সম্ভব না। ম্যানেজমেন্টের চাহিদা বেশি।

  12. Mainul Hasan says:

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামিক স্টাডিজ(মাদ্রাসা ব্যাকগ্রাউন্ড না),জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি নাকি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন।ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ার চিন্তা এবং নিজের খরচে নিজের পড়াশোনা বিবেচনায় রেখে কোথায় ভর্তি হওয়া উচিৎ?

    #Urgent

    1. কঠিন চয়েস! নিজের খরচ বিবেচনায় নিলে ঢাকা বা জগন্নাথ প্রায়োরিটি পায়। জাহাঙ্গীরনগর থেকে টিউশনি করতে ঢাকা যাওয়া লাগে। আবার ইংরেজি থেকে অনার্স করলে টিউশনির অভাব নেই। বিসিএস যদি আপনার টার্গেট হয় তাহলে ঢাকা ইউনিভার্সিটি বেটার অপশন। অনার্সে আপনি কি রকম পড়াশোনা করবেন এর উপর ভবিষ্যত ক্যারিয়ার নির্ভর করে। ইংরেজিতে ভর্তি হলেন। সারা বছর পড়ালেখা করলেন না তাতে আপনার কোন ক্যারিয়ারই হবে না। ইংরেজিতে ভর্তি হয়ে যদি ভালোভাবে ইংরেজি আয়ত্ত করতে পারেন (পড়া, লেখা এবং বলা) তাহলে ইংরেজিতেই ভর্তি হোন। জব সেক্টরে ইংরেজিতে দক্ষ লোকের খুবই অভাব। যেকোনো ভাইভা শুধুমাত্র স্মার্ট ইংলিশ একসেন্টে কথা বলে কনভিন্স করা যায়।

      জগন্নাথে আইনের দুইটা সাবজেক্ট আছে একটা শুধু আইন অন্যটা ভূমি আইন সংক্রান্ত। আপনার কোনটা হয়েছে? আইন পড়ার ক্ষেত্রেও আপনাকে ভালোভাবে আইন পড়তে হবে। উরাধুরা পড়লে হবে না। তাছাড়া জগন্নাথে আবাসিক হলের সুবিধা নেই, ওদের ইউনিভার্সিটির খরচ ও বেশি।

      ইসলামিক স্টাডিজের সাথে মাদ্রাসা ব্যাকগ্রাউন্ডের কোন সম্পর্ক নেই। আপনি রেজাল্ট ভালো করলেন কি করলেন না এতে কিছু যায় আসে না। এই সাবজেক্টে ভর্তি হয়েই চাকরির জন্য পড়াশোনা শুরু করবেন। কেননা ইংরেজি বা আইনের মত বিকল্প কোন চাকরি নেই। কিন্তু ঢাবির পরিবেশ পাবেন। ওদের লিংকিং ভালো।

      আমার মতেঃ
      ১. জাহাঙ্গীরনগরে ইংরেজি। টিউশনি করতে পারবেন, হলে থাকতে পারবেন, যে কোন চাকরি পরীক্ষায় ভালো করবেন, জাহাঙ্গীরনগরের খরচ কম।
      ২. ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে ইসলামিক স্টাডিজ। টিউশনি করতে পারবেন, ঢা. বি.র পরিবেশ পাবেন। চাকরির স্কোপ নিজেকে করে নিতে হবে। বিষয় ভিত্তিক চাকরি নেই।
      ৩. জগন্নাথের আইন। টিউশনি করতে পারবেন, পড়াশোনের খরচ বেশি, হলে থাকার সুযোগ নেই বললেই চলে সেক্ষেত্রে মেসে থাকতে হবে সেটারও ব্যয় বেশি।

Leave a Reply to Mahfuj Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *